11. জাইগোট কি করে তৈরি হয়?
(A) শুক্রাণু & ক্রোমোজোমের মিলনের ফলে
(B) Gametogenesis & Insemination এর মাধ্যমে
(C) শুক্রাণু এবং ডিম্বাণুর নিষেকের ফলে
(D) উপরের সবকটিই
Ans- (C) শুক্রাণু এবং ডিম্বাণুর নিষেকের ফলে
(শুক্রাণু একটা হ্যাপ্লয়েড কোষ এবং শুক্রাণু তৈরি হয় মিয়োসিস পদ্ধতিতে ও শুক্রাণুর মধ্যে n সংখ্যক ক্রোমোজোম থাকে।
* এই শুক্রাণু আর ডিম্বাণু হচ্ছে হ্যাপ্লয়েড কোষ।অর্থাৎ দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষ মিলনের ফলে জাইগোট তৈরি হচ্ছে (23 + 23 টি ক্রোমোজোম নিয়ে)।এককথায় বলতে গেলে জাইগোট একটা 2n কোষ।তাই জাইগোটকে “ডিপ্লয়েড” কোষ বলা হয়)।
Ans- (D) Gametogenesis (গ্যামেটোজনেসিস)
(মানুষের প্রজনতন্ত্রের মোট ছয়টি ধাপ থাকে তার প্রথম ধাপ হলো Gametogenesis (গ্যামেটোজনেসিস)
* Gametogenesis কথার মানে হচ্ছে গ্যামেট উৎপাদন অর্থাৎ শুক্রাণু আর ডিম্বাণুর উৎপাদন হচ্ছে Gametogenesis -এ)।
13.পুরুষের শুক্রাণু শুক্রাশয়ের যে অংশে তৈরি হয় তার নাম কি?
(A) সেমনিফেরাস টিউবিউলসে
(B) লেডিগ
(C) কোষে ব্লাস্টোসিসে
(D) মায়োমেট্রিয়ামে
15.শুক্রাশয়ের এন্ড্রোজেন ক্ষরণকারী অংশটির নাম কি?
(A) Male germ Cells
(B) Perimetrium
(C) Leydig Cells
(D) Myometrium
Ans- (C) Leydig Cells (লেডিগ কোষ)।
16.স্ত্রীদেহে জনন মাতৃ কোষের নাম কি?
(A) Oogenesis
(B) Oogonia
(C) Blastocyst
(D) Both A & C
Ans- (B) Oogonia (উওগোনিয়া)
(আমরা জানি যে প্রাথমিক অবস্থায় উওগোনিয়াই তৈরি হয়।মাথায় রাখবে উওগোনিয়া কিন্তু জন্মের পর আর থাকেনা।এই উওগোনিয়া থেকেই কিন্তু ওভাম তৈরি হয়।এটাই হচ্ছে প্রথম জনন মাতৃ কোষ।
* এটা ওভাম উৎপন্ন করে বলে একে উওগোনিয়া বলা হয়)।
17.শুক্রাশয়ের ভিতর থেকে বহির্ভাগে নালী গুলোকে ক্রমানুসারে সাজাও?
(A) Rate Testis, Vasa Efferentia, Edididymis, Vas Deferens
(B) Edididymis, Rate Testis, Efferentia, Vas Deferens
(C) Vas Deferens, Efferentia, Edididymis, Rate Testis,
(D) Edididymis, Rate Testis, Vas Deferens, Efferentia
Ans- (A) Rate Testis, Vasa Efferentia, Edididymis, Vas Deferens
Ans- (D) Spermatogonia (স্পার্মাটোগোনিয়া)
(এটা শুধু স্পার্ম তৈরি করে বলে একে স্পার্মাটোগোনিয়া বলা হয়)।
19.স্পার্মাটোগোনিয়া (Spermatogonia)- তে কোন ধরনের কোষ বিভাজন হয়?
(A) মিয়োসিস
(B) মাইটোসিস
(C) অ্যামাইটোসিস
(D) সেকেন্ডারি ফলিকল সেল ডিভিশন
Ans- (B) মাইটোসিস(2n)
(প্রাইমারি স্পার্মাটোসাইট যখন তৈরি হয় তখন স্পার্মাটোগোনিয়াতে মাইটোসিস কোষ বিভাজন দেখা যায়।* মাইটোসিস পদ্ধতি মানে হচ্ছে যার মধ্যে 2n থাকে অর্থাৎ 46 টি ক্রোমোজোম থাকে (আমরা জানি n এর মান 23 তাহলে 2n = 46)।
20.প্রাইমারি স্পার্মাটোসাইট হলো–
(A) হ্যাপ্লয়েড কোষ
(B) ডিপ্লয়েড কোষ
(C) ফলিকল সেকেন্ডারি সেল ডিভিশন
(D) শুধুমাত্র A
Ans- (B) ডিপ্লয়েড কোষ
(মনে রাখবে 2n কোষ গুলোকে বলা হয় ডিপ্লয়েড কোষ কারন আমরা জানি n= 23 টি ক্রোমোজোম তাহলে 2n = 46 টি ক্রোমোজোম থাকে একটি ডিপ্লয়েড কোষে।
* আর n সংখ্যক ক্রোমোজোম গুলোকে আমরা বলি হ্যাপ্লয়েড কোষ
* মাথায় রাখবে সারা মানবদেহে একটাই হ্যাপ্লয়েড কোষ আছে সেটা হলো “শুক্রাণু”।আর স্ত্রীদেহে পাওয়া যায় “ডিম্বাণু”)।