কোষের গঠন ও কোষ বিভাজন

41.নিউক্লিও পর্দার অবলুপ্তি না ঘটিয়ে একটি মাতৃকোষ থেকে দুটি অপত্যকোষ সৃষ্টি হয়-
(A) মিয়োসিসে
(B) অ্যামাইটোসিসে
(C) ফ্যাগোসাইটোসিস
(D) মাইটোসিসে

Ans-(B) অ্যামাইটোসিসে
(যে প্রক্রিয়ায় কোনো মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসটি সরাসরি বিভাজিত হয়ে দুটি অপত্যকোষ সৃষ্টি,তাকে অ্যামাইটোসিস বলে।

উদাহরণ :- ঈস্ট, ব্যাকট্রিয়া ইত্যাদি জীবদেহে দেখা যায়)।

42.ব্যাকটেরিয়ার রাইবোজমের প্রকৃতি কেমন?
(A) 80-s প্রকৃতির
(B) 60-s প্রকৃতির
(C) 69-s প্রকৃতির
(D) 70-s প্রকৃতির

Ans-(D) 70-s প্রকৃতির

43.”আত্মঘাতী থলি”- কাকে বলে?
(A) রাইবোজোমকে
(B) মেসোজোমকে
(C) লাইসজোমকে
(D) ডিকটিওজোমকে

Ans-(C) লাইসজোমকে

44.মাইটোসিসে ক্রোমোজোম সংখ্যা গণনা করার আদর্শ দশা হল-
(A) টেলোফেজ
(B) অ্যানাফেজ
(C) মেটাফেজ
(D) প্রোফেজ

Ans-(C) মেটাফেজ
(মাইটোসিসের ক্যারিওকাইনেসিস পর্যায়ের যে দশায় ক্রোমোজোমগুলো বেমতন্তুর সাথে যুক্ত হয়ে বিষুব অঞ্চলে সজ্জিত হয়,সেই দশাকে মেটাফেজ বলে।মেটাফেজ দশাটি স্বল্পস্থায়ী)।

45.পর্দাঘেরা কোষ অঙ্গাণু দেখা যায় না-
(A) ইউক্যারিওটিক কোষে
(B) প্রোক্যারিওটিক কোষে
(C) প্রাণী কোষে
(D) যকৃত কোষে

Ans-(B) প্রোক্যারিওটিক কোষে
(যে কোষে সংগঠিত নিউক্লিয়াস এবং পর্দাঘেরা কোষ-অঙ্গাণু থাকে না সেই রকম কোষকে প্রোক্যারিওটিক কোষ বা আদি কোষ বলে।
উদাহরণ :- ব্যাকট্রিয়া, নীলাভ-সবুজ শৈবাল(অ্যানাবিনা,নস্টক, অসিলেটোরিয়া, গ্লিওক্যাপসা প্রভৃতি)।

46.DNA সংশ্লেষণ হয় ইন্টারফেজের কোন দশায়?
(A) G1 দশায়
(B) G2 দশায়
(C) S দশায়
(D) G0 দশায়

Ans-(C) S দশায়
(এই জন্য S দশাকে সংশ্লেষণ দশা বলে)।

47.প্রাণী কোষে সাইটোকাইনসিস ঘটে-
(A) ক্লিভেজের মাধ্যমে
(B) গ্যাস্টুলারের মাধ্যমে
(C) ব্লাসটুলার মাধ্যমে
(D) সেলপ্লেট গঠনের মাধ্যমে

Ans-(A) ক্লিভেজের মাধ্যমে
(যে প্রক্রিয়ায় নিউক্লিয়াস বিভাজনের পর কোষের সাইটোপ্লাজম সমান দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্যকোষ সৃষ্টি করে, তাকে সাইটোকাইনসিস বলে।
* প্রকৃতপক্ষে টেলোফেজ দশাতেই সাইটোকাইনসিস শুরু হয় এবং এই দশার পরেই তা সম্পূর্ণ হয়
* সাইটোকাইনসিসের প্রধান কাজ :- সাইটোপ্লাজমকে বিভক্ত করে অপত্যকোষ সৃষ্টি করাই হলো সাইটোকাইনসিসের প্রধান কাজ)।

48.জেনেটিক RNA দেখা যায় কোথায়?
(A) লিউকোভাইরাসে
(B) রাইবোভাইরাসে
(C) ডি-অক্সিভাইরাসে
(D) ব্যাকট্রিওফাজে

Ans-(B) রাইবোভাইরাসে
(DNA তে থাকে ডি-অক্সিরাইবোজ শর্করা)।

49.নিউক্লিয়াসের বিভাজন পদ্ধতিকে কি বলে?
(A) ডায়াকাইনেসিস
(B) ক্যারিওকাইনেসিস
(C) সাইটোকাইনসিস
(D) মেটাকাইনেসিস

Ans-(B) ক্যারিওকাইনেসিস

50.”কোষের মস্তিষ্ক”-কাকে বলে?
(A) মাইট্রোকন্ড্রিয়াকে
(B) নিউক্লিয়াসকে
(C) নিউক্লিওলাসকে
(D) প্লাস্টিডকে

Ans-(B) নিউক্লিয়াসকে
(মাইট্রোকন্ড্রিয়াকে “কোষের শক্তিঘর”- বলা হয়)।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.