83.উপরিক কাদের বলা হতো?
(A) প্রদেশের শাসনকর্তাকে
(B) ভুক্তির শাসককে
(C) জেলার কর্মাধ্যক্ষ
(D) গ্রামের শাসনকর্তাকে
Ans- (B) ভুক্তির শাসককে উপরিক বলা হতো।
(প্রদেশকে বলা হতো ভুক্তি)।
84.সীমান্তবর্তী গুপ্ত প্রদেশকে কি বলা হতো?
(A) দেশ
(B) দন্ডভুক্তি
(C) মহাপিলুপতি
(D) নগর শ্রেষ্ঠী
Ans- (A) দেশ
85.মহা পিলুপতি গুপ্তদের কোন বিভাগের প্রধান ছিলেন?
(A) অশ্ব বাহিনীর
(B) পদাতিক বাহিনীর
(C) নগর শ্রেষ্ঠীর
(D) হস্তি বাহিনীর
Ans- (D) হস্তি বাহিনীর
86.হুন নেতা তোরমান কোন গুপ্ত সম্রাটের হাতে পরাজিত হন?
(A) বৈন গুপ্তের হাতে
(B) ভানু গুপ্তের হাতে
(C) স্কন্দগুপ্তের গুপ্তের হাতে
(D) বিষ্ণু গুপ্তের হাতে
Ans- (B) ভানু গুপ্তের হাতে
(510 খ্রিস্টাব্দে গুপ্ত সম্রাট ভানু গুপ্তের কাছে তিনি পরাজিত হন।
* হুন নেতা তোরমান “মহারাজধিরাজ”-উপাধি নেন)।
87.প্রথম শূণ্যের আবিস্কার হয় কোন যুগে?
(A) মৌর্যযুগে
(B) গুপ্তযুগে
(C) কুষানযুগে
(B) মৌর্য পরবর্তী যুগে
Ans- (B) গুপ্তযুগে
(শূন্যের আবিস্কার করেন ব্রম্মগুপ্ত। তার রচিত গ্রন্থের নাম “ব্রম্মসিদ্ধান্ত’- যেটি 628 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়। তার আরো তিনটি গ্রন্থ হলো- ব্রম্মস্ফুট সিদ্ধান্ত, খন্ডখাদক ও ধান্যগ্রহ)।
Ans- (D) যশোধর্মনের
(ইনি ছিলেন মালবে গুপ্ত রাজাদের সার্বভৌমত্বের অধীন একজন স্থায়ী রাজা।
* তার রাজধানী ছিলো মান্দাশোর।
* যশোধর্মনের উল্লেখযোগ্য কীর্তি হলো হুন রাজা তোরমানের পুত্র মিহিরকুলকে আনুমানিক 533 খ্রিস্টাব্দে পরাজিত করেন)।
91.গুপ্ত সাম্রাজ্য উদ্ভবের প্রাক্কালে শক্তিশালী রাজতান্ত্রিক রাজ্য কোনটি ছিলো?
(A) মালব
(B) অর্জুনায়ন
(C) বাকাটক
(D) মাদুরায়
Ans- (C) বাকাটক
(বাকাটক রাজ্যটি প্রতিষ্ঠা করেন বিন্ধ্যশক্তি 335 খ্রিস্টাব্দে।
আর প্রজাতন্ত্রিক রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম ছিলো মালব, অর্জুনায়ন, কুনিদ, যৌধেয় ও রাজপুতনার)।
92.”নবরত্ন”- শব্দটি কোন গুপ্ত সম্রাটের সাথে যুক্ত?
(A) প্রথম চন্দ্রগুপ্তের সাথে
(B) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সাথে
(C) সমুদ্রগুপ্তের সাথে
(D) প্রথম কুমার গুপ্তের সাথে
Ans- (B) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সাথে
(গুপ্তশাসক দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত বিদ্যাচর্চা ও বিদ্ব্যানের পৃষ্টপোষক ছিলেন। তিনি শৈব ধর্মালম্বী হওয়া সত্ত্বেও পরধর্ম সহিষ্ণু ছিলেন। তার রাজসভা ছিলো বিরাট সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তার রাজসভা নয় জন জ্ঞানীগুনি ব্যক্তি বা পন্ডিত অলংকৃত করতেন এরা হলেন- কবি কালিদাস, ক্ষণপক, ধন্বন্তরী, শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, অমর সিংহ, বরাহমিহির এবং বররুচি। এই নয় জন “নবরত্ন”-নামে পরিচিত)।